পরিচিত ,
নামঃ আরিফা আক্তার ঝর্ণা,
পিতাঃ আমান উল্লাহ,
স্বামীঃ মফিজুল ইসলাম ,
জন্মঃ ০২/১২/১৯৬৯ ইং কলাগাছিয়া নারায়ণগঞ্জ।
জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী / ধর্মঃ মুসলিম ।
পেশাঃ মালিক প্রীতম বিউটি পার্লার নারায়ণগঞ্জ।
যাকে নিয়ে লেখা, ঢাকার অদূরে প্রাচ্যের ড্যান্ডী খ্যাত নারায়ণগঞ্জ এর মুসলিম পরিবারের মেয়ে এবং গৃহ বুধ থেকে ঝর্ণা হয়ে উঠেন শহরের প্রতিষ্ঠিত খানকী এবং পর্ণ নাইকা।
স্কুল জীবন থেকেই ঝর্ণা খুবই সুন্দর এবং সুঠাম দেহের অধিকারী ছিলেন , বড় বড় স্তন ও কামকু চেহারার জন্য স্কুলে এবং গ্রামের পুরুষদের কুনজরে থাকতো ঝর্ণা । বেপারটা বুঝতে পেরে ক্লাস এইটে পরা অবস্হায় পরিবার তার বিয়ে দিনে দেয় গজারিয়ার প্রবাসী মফিজুলের সাথে , ঝর্ণার বয়স সবে মাত্র ১২ বছর চলছে কিন্তু দেখলে মনেহয় ১৬/১৭ বছর তাই সমস্যা হয়নি ১৯৮১ সালে তার বিয়ে হতে, দুঃখের বিষয় স্বামী তারচেয়ে ২২ বছরের বড় । শ্বশুর বাড়িতে যাওয়ায় ৪ মাস পর স্বামী তার পেটে বাচ্চা দিয়ে বিদেশে গমন করেন যে সময় তার খেলার বয়স সে সময় মা হতে হচ্ছে ঝর্ণাকে । বাচ্চা প্রসব করলেন তিনি একটি ছেলে এবং সেটা পানল শুরু করলেন, বয়স ছোট হওয়ান শ্বশুর বাড়িতে ঝর্ণা হাফ স্কার্ট বা হাফ পেন পরে খেলাধুলা করতো শ্বশুর/শ্বাশুড়ি তাকে বাধা দিতোনা ঠিক ২ বছর পার স্বামী এসে ৬ মাস থেকে তার ভরা যৌবনে ফুল ফুটিয়ে দিয়ে তার যৌণ জ্বালা বাড়ীয়ে দিয়ে আবার বিদেশে চলতে যায় এখন ঝর্ণা ১৫ বছরের কিশোরী কিন্তু যৌন উত্তেজনা থাকলেও তার কিছু করার নেই কারণ তাকে আরেবার পোয়াতি করে বড় বিদেশ চলে যা এভাবে চলতে থাকে এবং ১৯৮৭ সালে স্বামী দেশে এসে ৩/৪ মাস থাকে তখন ছেলেদের বয়স বড়টা ৬ এবং ছোটটার ৪ তাই যাওয়ার আগে ঝর্ণা কে বাপের বাড়ীর সামনে নারায়ণগঞ্জ শহরে বাসা ভাড়া করে দিয়ে যায় ,এবং দেখা শোনার দ্বায়িত্ব দেয় ছোটবোন ( ঝর্ণার ননদ ) ফাতেমা ও শ্বশুর ঝর্ণার বাবা কে। বলে রাখা ভালো ঝর্ণা ছিলো ফাতেমার চোখের বিষ এবং কিভাবে ঝর্ণাকে ভাইয়ের কাছ থেকে দূরে সরাবে সেই চেষ্টায় থাকতো ফাতেমা কিন্তু বাবা/মার কারণে কিছুই করতে পারতোনা। এর মূল কারন ঝর্ণার বিয়ের আগে ফাতেমার হাতেই থাকতো ভাইয়ের লাখ লাখ টাকা কোন হিসেব নিতোনা তার ভাই , এখনো ফাতেমার কাছেই সব থাকে কিন্তু ভাইয়ের বউ ঝর্ণা কে তার হিসেব দিতে হতো ।
শহরে বাসা নেয়ারপর ঝর্ণা আগে যেমন কাপড় পরতো সে ভাবেই চলা ফেরা করতো যেমন হাফ পেন্ট,হাফ স্কাট , স্লীভ লেছ গেঞ্জি ইত্যাদি ,এই দেখে ঝর্ণার মা ঝর্ণাকে বকাবকি করে এবং বলে তোর বাপের কাছে বিচার দিবো এখন তুই ননদ ও ২ বাচ্চা নিয়ে একা থাকিস চলা ফেরায় এবং কাপড়চোপড়ে ভদ্রতা আনতে হবে কিন্তু বাধা দেয় ফাতেমা বলে মাওই কিছু মনে করবেননা আমিতো আছি আমার ভাইয়ের বউ স্মার্ট না হলে কিভাবে হবে আমার ভাইয়ের তো আপত্তি নাই আমাদের ও নাই আপনাদের সমস্যা কেন। একথা শুনে ঝর্ণার মা চিন্তা করেন মেয়ে বিয়ে দিয়েছি এখন তারা যে ভাবে চায়াল সেভাবেই চলুক থাক কিছু বলবনা। আর ফাতেমা ডিগ্রীপাস মেয়ে ওকালতি পরছে সে ভালোই বুজবে । ঝর্ণার মা চলে যাওয়ার সময় ফাতেমাকে বলে মা শোন আগামীকাল তোমরা রুপালী ব্যাংকে গিয়ে একটা একাউন্ট খুলবা ও খানে আমার মেজ মেয়ের ভাসুর আছে সবুজজামাল ও তোমাদের সব দেখায় দিবো ঠিক আছে, ফাতেমা বল্ল আচ্ছা মাওই আমরা যাবো।
নামঃ আরিফা আক্তার ঝর্ণা,
পিতাঃ আমান উল্লাহ,
স্বামীঃ মফিজুল ইসলাম ,
জন্মঃ ০২/১২/১৯৬৯ ইং কলাগাছিয়া নারায়ণগঞ্জ।
জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী / ধর্মঃ মুসলিম ।
পেশাঃ মালিক প্রীতম বিউটি পার্লার নারায়ণগঞ্জ।
যাকে নিয়ে লেখা, ঢাকার অদূরে প্রাচ্যের ড্যান্ডী খ্যাত নারায়ণগঞ্জ এর মুসলিম পরিবারের মেয়ে এবং গৃহ বুধ থেকে ঝর্ণা হয়ে উঠেন শহরের প্রতিষ্ঠিত খানকী এবং পর্ণ নাইকা।
স্কুল জীবন থেকেই ঝর্ণা খুবই সুন্দর এবং সুঠাম দেহের অধিকারী ছিলেন , বড় বড় স্তন ও কামকু চেহারার জন্য স্কুলে এবং গ্রামের পুরুষদের কুনজরে থাকতো ঝর্ণা । বেপারটা বুঝতে পেরে ক্লাস এইটে পরা অবস্হায় পরিবার তার বিয়ে দিনে দেয় গজারিয়ার প্রবাসী মফিজুলের সাথে , ঝর্ণার বয়স সবে মাত্র ১২ বছর চলছে কিন্তু দেখলে মনেহয় ১৬/১৭ বছর তাই সমস্যা হয়নি ১৯৮১ সালে তার বিয়ে হতে, দুঃখের বিষয় স্বামী তারচেয়ে ২২ বছরের বড় । শ্বশুর বাড়িতে যাওয়ায় ৪ মাস পর স্বামী তার পেটে বাচ্চা দিয়ে বিদেশে গমন করেন যে সময় তার খেলার বয়স সে সময় মা হতে হচ্ছে ঝর্ণাকে । বাচ্চা প্রসব করলেন তিনি একটি ছেলে এবং সেটা পানল শুরু করলেন, বয়স ছোট হওয়ান শ্বশুর বাড়িতে ঝর্ণা হাফ স্কার্ট বা হাফ পেন পরে খেলাধুলা করতো শ্বশুর/শ্বাশুড়ি তাকে বাধা দিতোনা ঠিক ২ বছর পার স্বামী এসে ৬ মাস থেকে তার ভরা যৌবনে ফুল ফুটিয়ে দিয়ে তার যৌণ জ্বালা বাড়ীয়ে দিয়ে আবার বিদেশে চলতে যায় এখন ঝর্ণা ১৫ বছরের কিশোরী কিন্তু যৌন উত্তেজনা থাকলেও তার কিছু করার নেই কারণ তাকে আরেবার পোয়াতি করে বড় বিদেশ চলে যা এভাবে চলতে থাকে এবং ১৯৮৭ সালে স্বামী দেশে এসে ৩/৪ মাস থাকে তখন ছেলেদের বয়স বড়টা ৬ এবং ছোটটার ৪ তাই যাওয়ার আগে ঝর্ণা কে বাপের বাড়ীর সামনে নারায়ণগঞ্জ শহরে বাসা ভাড়া করে দিয়ে যায় ,এবং দেখা শোনার দ্বায়িত্ব দেয় ছোটবোন ( ঝর্ণার ননদ ) ফাতেমা ও শ্বশুর ঝর্ণার বাবা কে। বলে রাখা ভালো ঝর্ণা ছিলো ফাতেমার চোখের বিষ এবং কিভাবে ঝর্ণাকে ভাইয়ের কাছ থেকে দূরে সরাবে সেই চেষ্টায় থাকতো ফাতেমা কিন্তু বাবা/মার কারণে কিছুই করতে পারতোনা। এর মূল কারন ঝর্ণার বিয়ের আগে ফাতেমার হাতেই থাকতো ভাইয়ের লাখ লাখ টাকা কোন হিসেব নিতোনা তার ভাই , এখনো ফাতেমার কাছেই সব থাকে কিন্তু ভাইয়ের বউ ঝর্ণা কে তার হিসেব দিতে হতো ।
শহরে বাসা নেয়ারপর ঝর্ণা আগে যেমন কাপড় পরতো সে ভাবেই চলা ফেরা করতো যেমন হাফ পেন্ট,হাফ স্কাট , স্লীভ লেছ গেঞ্জি ইত্যাদি ,এই দেখে ঝর্ণার মা ঝর্ণাকে বকাবকি করে এবং বলে তোর বাপের কাছে বিচার দিবো এখন তুই ননদ ও ২ বাচ্চা নিয়ে একা থাকিস চলা ফেরায় এবং কাপড়চোপড়ে ভদ্রতা আনতে হবে কিন্তু বাধা দেয় ফাতেমা বলে মাওই কিছু মনে করবেননা আমিতো আছি আমার ভাইয়ের বউ স্মার্ট না হলে কিভাবে হবে আমার ভাইয়ের তো আপত্তি নাই আমাদের ও নাই আপনাদের সমস্যা কেন। একথা শুনে ঝর্ণার মা চিন্তা করেন মেয়ে বিয়ে দিয়েছি এখন তারা যে ভাবে চায়াল সেভাবেই চলুক থাক কিছু বলবনা। আর ফাতেমা ডিগ্রীপাস মেয়ে ওকালতি পরছে সে ভালোই বুজবে । ঝর্ণার মা চলে যাওয়ার সময় ফাতেমাকে বলে মা শোন আগামীকাল তোমরা রুপালী ব্যাংকে গিয়ে একটা একাউন্ট খুলবা ও খানে আমার মেজ মেয়ের ভাসুর আছে সবুজজামাল ও তোমাদের সব দেখায় দিবো ঠিক আছে, ফাতেমা বল্ল আচ্ছা মাওই আমরা যাবো।